স্বামী-স্ত্রীর গোপনাংঙ্গে মুখ লাগানো আসসালামু ওয়ালাইকুম, আমার ১টা প্রশ্ন ছিল......... আমার স্বামী সহবাসের সময় তার গোপনাংগ মুখে নিতে বলে এবং নিতে না চাইলে বার বার অনুরোধ করে, আমি কিছু কিছু জায়গায় পেয়েছি এটা ইসলামিক দিক থেকে হারাম,কারন ঐ স্থানটি নাপাক এবং যেহেতু আল্লাহ পাকের নাম মুখে উচ্চারন করা হয় তাই এরুপ করা অনুচিত,আবার কিছু জায়গায় পেয়েছি আল্লাহ পাক এতে কোন হস্তক্ষেপ করেন নাই, স্বামী-স্ত্রীর মিলনে তারা যেভাবে চায় নিজেদের খুশী করতে পারবে, ফরজ গোসলের মধ্য দিয়ে পুনরায় পবিত্রতা লাভ হয়,আমি আমার স্বামীকে এই দলিল গুলো দেখিয়েছি যাতে করতে নিষেধ করা হয়েছে,কিন্তু প্রতিবার বলে এরপর আর চাইবে না কিন্তু সে আমাকে তবুও করতে অনুরোধ করে...এক্ষেত্রে আমি কি করব স্বামীকে খুশী করব নাকি এমন করব না ??? কারন আল্লাহপাক সর্বক্ষেত্রে স্বামীর হক আদায় করতে বলেছেন... আমাকে উপযুক্ত সঠিক ব্যাখ্যাটি জানালে উপকৃত হব......।। ধন্যবাদ
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আপনি ঠিকই জেনেছেন। ইসলামের দৃষ্টিকোনে এটা সম্পর্ন রূপে হারাম। কারন যে মুখে আল্লাহর নাম নেওয়া হয়। সে মুখে ঐ নাপকীয় স্থান মুখে নেওয়া হারাম এবং আপনার স্বামীরও উচিত না আপনার যোনাক্ন মুখে নেওয়া। ইসলামে পিছন দিয়ে সক্কম করা হারাম। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Minka

Call

স্বামীর হক আদায় করতে হবে | কারন স্বামী খুশি থাকলে জান্নাত পাওয়া সহজ হবে | এটা ঠিক যে স্বামী স্ত্রী একে অন্যের জন্য বিনোদনের মাধ্যম | লজ্জাস্থানে মুখ দেওয়ার ব্যাপারে স্পষ্ট ভাবে কোন দলিল নাই | তাই আপনার স্বামী যখন চাচ্ছে, তাকে খুশী করেন |

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মাসিক অবস্থায় মেয়েদের নামাজ আল্লাহ তায়া'লা মাফ করে দিয়েছেন। তাই সেই সময় মেয়েদের নামাজ আদায় করতে হয়না এবং পরবর্তিতে কায়জা নামাজও পরতে হয়না। তবে রমজানের রোজার সময় মাসিক হলে তখন রোজা, এবং নামাজ পড়া যাবেনা, কিন্তু পরে কায়জা রোজা আদায় করে নিতে হবে কিন্তু কায়জা নামাজ পরতে হবেনা। অর্থাৎ মাসিক অবস্থায় মেয়েদের নামাজ সম্পুর্ণ মাফ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ