সর্বাধিক পুরোনো তাওরাত/বাইবেল। চিত্রসূত্রঃ বিবিসি
কার্বন টেস্ট করে প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী তাওরাতটি ৮৫০ বছরেরও বেশি পুরোনো। (বিবিসি)
(১১৫৫-১২২৫ সময়কালের। সূত্রঃhttp://news.nationalgeographic.com/news/2013/05/130530-worlds-oldest-torah-scroll-bible-bologna-carbon-dating/)
প্রাপ্তিস্থানঃ ইতালির The University of Bologna -র লাইব্রেরিতে।১৮৮৯ সাল থেকে আছে।
(বলা হচ্ছে এটাই সর্বাধিক পুরোনো পরিপূর্ণ তাওরাত) (বিবিসি)
তথ্যসূত্রঃ http://www.bbc.com/news/world-europe-22697098
তাওরাতের সবথেকে পুরাতন সংস্করন হচ্ছে ওল্ড টেষ্টামেন্টের বুক অব জেনেসিসের প্রথম গ্রন্থ তোরাহ যেটা সর্বপ্রথম কবে লেখা হয় তার স্বঠিক সময় কেউ জানে না তবে ধারনা করা হয় পারশিয়ান আমলের 400 খ্রিষ্টাব্দে প্রথম মৌখিকভাবে নাজিল হয় আর 600 খ্রিষ্টাব্দে প্রথম লেখা হয় যেটা স্কটল্যান্ডের University of Edinburgh তে সংগৃহিত আছে।
https://en.wikipedia.org/wiki/Old_Testament
https://en.wikipedia.org/wiki/Torah
বণী ঈসরাইলদের উপর নাযীল হয়েছিল আসমানি কিতাব তাওরাত ।যার বাহক ছিলেন হযরত মূসা আঃ।কিন্তু ঈসা আ: এর মৃত্যুর পর তার সম্রদায় সেই কিতাবকে বিকৃত করে ফেলে ফলে তারা অভিশপ্ত জাতীতে পরিগনিত হন এবং তখন থেকে তারা ধর্ম বিচ্যুত হতে হতে আজকের ইহুদিতে পরিনিত হয়।তারা বিকৃত সেই গ্রন্থ কে আসমানি কিতাব (তাওরাত) বলে দাবি করলে মহান আল্লাহ তাদের দাবী কে মিথ্যা বলে আখ্যায়িত করে বলেন, , ﻫَﺎﺗُﻮﺍ ﺑُﺮْﻫَﺎﻧَﻜُﻢْ ﺇِﻥ ﻛُﻨﺘُﻢْ ﺻَﺎﺩِﻗِﻴﻦَ٥ অর্থ: “যদি তোমরা সত্যবাদী হও তাহলে দলিল পেশ কর।” (সূরা বাক্বারা :আয়াত ১১১) কিন্তু তারা কোন প্রমাণ পেশ করতে পারেনি।তাই এখন যেটা তাওরাত নামে পাওয়া যায় সেটা তাওরাত নয়।এটা আর পূর্ণাঙ্গ নেই। http://www.al-baiyinaat.net/1716.html তবে "তোরাহ " কে যে তাওরাত বলে মনে করা হয় সেটা আসলে তাওরাত নয় বরং ইহুদীদের তৈরি ধর্মগ্রন্থ (https://bn.m.wikipedia.org/wiki/বাইবেল) যা প্রায় 600 খ্রিষ্টাব্দে তৈরি করা হয় যেটা স্কটল্যান্ডের University of Edinburgh এ রক্ষিত আছে।