এজমা রোগের লক্ষণ সমুহ নিম্নরূপ • সাধারণত শ্বাসকষ্ট, wheeze, বুকে চাপ ও দম বন্ধ অনুভুতি, কাশি, কফ তৈরি খুবই common লক্ষণ । কাশি প্রায়শ শেষ রাতে ও ভোর-সকালে হয়। • হঠাৎ করে ক্ষণস্থায়ী শ্বাসকষ্ট, কোন trigger উপাদান উত্তেজক হিসাবে কাজ করতে পারে। ভিন্ন সময়ের বিরতিতে (episodic) বারবার আক্রান্ত (recurrent) হওয়া। • আপাত সহনীয় মাত্রায় সার্বক্ষণিক লক্ষণ ও উপসর্গ । • চলিত সহনীয় এজমা আকস্মিকভাবে প্রকট ও ভয়াবহ রূপে দেখা দিতে পারে। • এজমা লক্ষণ প্রায়ই রাত্রে বাড়ে, ভোর ৩/৪ টায় (দৈনিক চক্রাবর্তে এসময় নার্ভ ও শ্বাসনালীর সক্রিয়তা tone and reactivity সবচেয়ে বেশী থাকে)। শারীরিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত চিহ্ন২ (Sign) • নাকের অতি-নিঃসরণ, সর্দি; নাকের মিউকাস ঝিল্লি লাল, ফুলে থাকা; নাকের ‘পলিপ’। সম্ভাব্য এলার্জি নির্দেশ করে। • ত্বকীয় রোগঃ একজিমা, এটোপিক চর্মরোগ, ত্বকের এলার্জি। • স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসে অথবা প্রলম্বিত শ্বাস-ফেলার (expiration) সময় wheeze.(শুধুমাত্র জোরে শ্বাস-ফেলার সময় wheeze হলে বলা যাবেনা যে এজমার কারণে হচ্ছে)। • মৃদু এজমায় বুক-পরীক্ষায় স্বাভাবিকতা (normal) থাকে অনেক ক্ষেত্রে। • অতিশয় প্রকট এজমা (severe asthma) বৃদ্ধিতে (exacerbation) বায়ুপ্রবাহ খুবই সীমিত থাকায় শ্বাসনালীতে wheeze হয় না। Wheeze এর অনুপস্থিতে তখন এজমা নির্ণয়ক হিসাবে শ্বসন-শব্দ (respiratory sound) খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তখন- ফুসফুসে স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কম শ্বসন-শব্দ (respiratory sound) শোনা যায়। এমনকি প্রলম্বিত শ্বাস-ফেলার (expiration) সময়,এবং সক্রিয় Accessory muscle and shoulder ব্যবহার- কষ্টকর শ্বাসক্রিয়া নির্দেশ করে।