শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

অ্যাজমা রোগের লক্ষণ চেনার উপায় । - শ্বাসকষ্ট, সাথে শুকনো কাশি । - শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় বাঁশির মতো সাঁ সাঁ শব্দ । - হঠাৎ দমবন্ধ ভাব অনুভব করা । - ধুলোবালি বিশেষভাবে ঘরের ধুলো, ঠাণ্ডা কিংবা গরমের কারণে শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট । - ঋতু পরিবর্তনের সময় শ্বাসকষ্ট ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jamiar

Call

এজমা রোগের লক্ষণ সমুহ নিম্নরূপ • সাধারণত শ্বাসকষ্ট, wheeze, বুকে চাপ ও দম বন্ধ অনুভুতি, কাশি, কফ তৈরি খুবই common লক্ষণ । কাশি প্রায়শ শেষ রাতে ও ভোর-সকালে হয়।  • হঠাৎ করে ক্ষণস্থায়ী শ্বাসকষ্ট, কোন trigger উপাদান উত্তেজক হিসাবে কাজ করতে পারে। ভিন্ন সময়ের বিরতিতে (episodic) বারবার আক্রান্ত (recurrent) হওয়া।  • আপাত সহনীয় মাত্রায় সার্বক্ষণিক লক্ষণ ও উপসর্গ ।  • চলিত সহনীয় এজমা আকস্মিকভাবে প্রকট ও ভয়াবহ রূপে দেখা দিতে পারে।  • এজমা লক্ষণ প্রায়ই রাত্রে বাড়ে, ভোর ৩/৪ টায় (দৈনিক চক্রাবর্তে এসময় নার্ভ ও শ্বাসনালীর সক্রিয়তা tone and reactivity সবচেয়ে বেশী থাকে)।  শারীরিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত চিহ্ন২ (Sign) • নাকের অতি-নিঃসরণ, সর্দি; নাকের মিউকাস ঝিল্লি লাল, ফুলে থাকা; নাকের ‘পলিপ’। সম্ভাব্য এলার্জি নির্দেশ করে।  • ত্বকীয় রোগঃ একজিমা, এটোপিক চর্মরোগ, ত্বকের এলার্জি।  • স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসে অথবা প্রলম্বিত শ্বাস-ফেলার (expiration) সময় wheeze.(শুধুমাত্র জোরে শ্বাস-ফেলার সময় wheeze হলে বলা যাবেনা যে এজমার কারণে হচ্ছে)।  • মৃদু এজমায় বুক-পরীক্ষায় স্বাভাবিকতা (normal) থাকে অনেক ক্ষেত্রে।  • অতিশয় প্রকট এজমা (severe asthma) বৃদ্ধিতে (exacerbation) বায়ুপ্রবাহ খুবই সীমিত থাকায় শ্বাসনালীতে wheeze হয় না। Wheeze এর অনুপস্থিতে তখন এজমা নির্ণয়ক হিসাবে শ্বসন-শব্দ (respiratory sound) খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তখন-   ফুসফুসে স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কম শ্বসন-শব্দ (respiratory sound) শোনা যায়।   এমনকি প্রলম্বিত শ্বাস-ফেলার (expiration) সময়,এবং  সক্রিয় Accessory muscle and shoulder ব্যবহার- কষ্টকর শ্বাসক্রিয়া নির্দেশ করে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ