Emranhasmi

Call

 ইসলামের দৃষ্টিতে খেলাধুলা হারাম ।  নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খেলাধুলা কে  অপছন্দ করেছেন ।   তাই খেলাধুলা করা বা খেলাধুলার মাধ্যমে  রোজগার করা হারাম বলে বিবেচিত

জ্বী । হারাম । কেননা এটা বাজির টাকা । আর বাজি/জুয়া ইত্যাদি শয়তানের কাজ । সূরা আল মায়িদাহ, ৯০ ।

অবশ্যই।এটা সব দিক থেকেই হারাম।প্রথমত কেরাম খেলা হারাম(কেরামের মত সব খেলাই হারাম)।অতএব তা দিয়ে করা আয়ও হারাম(এমনকি কেরামবোর্ড বিক্রি করা ও বানানাও)।এজ্যন্যই এটা হারাম।

Jamiar

Call

টাকার বিনিময় খেলা করলে সে টা কে জুয়া বলে।আর জুয়া খেলাই সয়তানের কাজ আর সয়তানের সব কাজ কর্ম গুলো হারাম। তাই টাকার বিনিময়ে খেলা না করাই ভালো।

Call

ক্যারাম বোর্ড খেলায় যে টাকা হয়, সেই টাকা প্রকাশ্য হারাম। হে মুহাম্মদ! তোমাকে লোকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করছে। বলো, ঐ দুটোতে আছে ভয়ঙ্কর গুনাহ এবং মানুষের জন্য উপকারও। কিন্তু এ দুটোর পাপ এ দুটোর উপকার অপেক্ষা অধিক। (সূরা বাকারা, আয়াতঃ ২১৯) এই আয়াতে মদ জুয়া একেবারে হারাম না হলেও কুরআন মাজিদে বিভিন্ন আয়াতে জুয়াকে অকাট্যভাবে হারাম ঘোষণা করেছে। এক সময় ঘোড়াদৌড়েও জুয়ার প্রচলন ছিল। দুই ব্যক্তি ঘোড়াদৌড়ের প্রতিযোগিতা লাগাত এবং পরস্পরে এ চুক্তিতে আবদ্ধ হত, যে পরাজিত হবে সে বিজয়ী ব্যক্তিকে নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ প্রদান করবে। রাসূল (সাঃ) একেও জুয়ার অন্তভুক্ত করে হারাম ঘোষণা করেছেন। (সুনানে আবু দাউদ) হাদীসে রাসূল (সাব) জুয়া পরিহার করার প্রতি এতো গুরুত্বারোপ করেছেন যে, শুধু জুয়াকেই হারাম করেননি, বরং জুয়ার ইচ্ছা প্রকাশকেও গুনাহ সাব্যস্ত করেছেন। যে ব্যক্তি অপরকে জুয়ার প্রতি আহবান করবে, তাকে তার এই গুনাহর প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে কিছু সদকা করার নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন রাসুল (সাঃ) ইরশাদ করেন –যে ব্যক্তি অপরকে জুয়া খেলার প্রতি আহবান করবে, তার জন্য উচিত কিছু সদকা করে দেয়া। (বুখারী শরীফ)