না সে সন্তান বৈধ   হবে না।

ধরুন কোন মেয়েকে বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক করলে উভয়ের ইচ্ছায়,লোক সমাজে ধরা পড়লে একটা বিচার বা বৈঠকের মাধ্যমে মেয়ের সম্মান রক্ষার্থে বিয়ে দেওয়া হয়।বিয়ের আগে ঐ মেয়ের গর্ভে যদি সন্তান হয় ঐ সন্তান বৈর্ধ বা হালাল হবে। যদি বিয়ে করা হয় তার সাথে। এমনও বক্তব্য রয়েছে যদি কোন মহিলা বিয়ের আগে গর্ভে বাচ্ছা ধারন করে অথচ বিয়ে করেনি। ঐ মহিলার গর্ভের বাচ্ছার কোন দোষ নেয় এ বাচ্ছা সমাজের জন্য হালাল।তবে ঐ মহিলা বাচ্ছা প্রসাব করে তার পর তাকে ইসলামিক বিধানে শাস্তি দিতে হবে।উভয়ই মিলে বাচ্ছা হালাল। 

Call

আপনি একজন মুফতি সাহেবের সাথে আলোচনা করলে উত্তম হবে।

Call

কোন ব্যক্তি অবৈধভাবে কোন নারীর সাথে যেনা করলে তার পরিণতিতে যে সন্তান হবে তা জারজ সন্তান হিসাবে গণ্য হবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন ব্যক্তি বাদী বা স্বাধীন নারীর সাথে যেনা করলে তার পরিণতিতে যে সন্তান হবে তা জারজ সন্তান। পুরুষ লোকটিও ঐ সন্তানের ওয়ারিস হবে না এবং ঐ সন্তানও পুরুষ লোকটির ওয়ারিস হবে না। (ইবনে মাজাহঃ ২৭৪৫) তাই বিয়ের আগে যেনা করলে গর্ভে সন্তান আসলে তার পর ওই মেয়েকে বিয়ে করলে-ও সেই সন্তান বৈধ হবে না।