শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

ফোন রুট করলে অফলাইন গেমের কয়েন জেমস হ্যাক করতে পারবেন। বিভিন্নন এপের পেইড ভারসন ব্যাবহার করতে পারবেন। কাষ্টম রোম ইউজ করতে পারবেন, নোটিফিকেশন বারে নিজের ছবি যুক্ত করতে পারবেন। আরো অনেক সুবিধা! তবে মনে রাখবেন রুট করলে ফোনের ওয়ারেন্টি চলে যায় এবং ফোন ব্রিক করার ভয় থাকে। অবশ্যই কাষ্টম রোম বা নোটিফিকেশন প্যানের চেন্স করার আগে ফোনের ব্যাক-আপ সংরক্ষণ রাখতে হবে। নয়তো ফোন ব্রিক করলে আর ঠিক করতে পারবেন না! এতএব, অভিজ্ঞ না থাকলে ফোন রুট না করাই ভালো ।।ধন্যবাদ।।

Call

রুট করার সুবিধা পারফরমেন্স বাড়ানোঃবিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা। ওভারক্লকিং করাঃ সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়। আন্ডারক্লকিং করাঃ যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব। কাস্টম ইউআই: আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে। এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়। কাস্টম রম: ইন্সটল করার সুবিধা। অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন। বাইরে থেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনা গজাবে না বা ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল থেকে ৮ মেগাপিক্সেল হবে না, কিন্তু ভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষে পারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন।  রুটের অনেক অসুবিধাও আছে।

হ্যা উপকার আছে । বিশেষ করে ফোনের স্পিড বাড়বে ও ফোনটি আগের তুলনায় কম হ্যাং হবে