আমরা রামায়ন এ দেখতে পাই রাক্ষস রাজা রাবন । আবার গিতায় আছে। জযন্তে সাত্ত্বিকাঃ দেবান যক্ষরক্ষাংসি রাজসাঃ । প্রেতান ভুতাগনান চ অন্যে যজন্তে তামসাং জনাঃ অর্থ সাত্ত্বিক ব্যক্তিরা দেবতাদের পূজা করে রাজসীক ব্যক্তিরা যক্ষ্য ও রাক্ষসদের পুজা করে এবং তমসিক ব্যক্তিরা ভুত প্রেতদের পুজা করে ।। ১৭ অধ্যায় ৪ নম্বর শ্লোক। এখানেও রাক্ষস এর কথা আছে যদি রাক্ষস থেকে থাকে তাহলে তার অবস্থান কাল কত। আর রাক্ষস কথায় ছিল।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
amirupu

Call

সত্য কথা বলতে কি, এসব কিছুই নাই।রাক্ষস টাক্ষস এসব মনের মাধুরী মিশিয়ে লেখা হয়েছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রাক্ষস মানে পুরাণোক্ত নরখাদক জাতি বিশেষ। আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন, পুরাণ ও গিতায় বর্ণিত ঘটনাবলী হিন্দুদের নিকট সত্য হতে পারে। কিন্তু মুসলিমদের নিকট এগুলো সত্য নয়। এগুলোতে বিশ্বাস করলে ঈমান চলে যাবে। তাই বিশ্বাস করতে হবে ওখানে যা কিছু বলা হয়েছে তা সত্য নয়। সতরাং রাক্ষস খক্কসের কাহিনিও বানোয়াট কল্পকাহিনী। এগুলোর অস্তিত্ব পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো কালে ছিলো না। সুতরাং সেগুলোর অবস্থান কাল কতো ও এরা কোথায় ছিলো এ প্রশ্নেরও কোন উত্তর নেই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ