লর্ড ব্যাডেন পাওয়েল সর্বপ্রথম ভারতে উপদল পদ্ধতি চালু করেন। তারপর এই পদ্ধতি পৃথিবীর সব স্কাউট ও গাইড দলের মধ্যে প্রচলন করা হয়। উপদল পদ্ধতিতে ছয় থেকে আটজন স্কাউট ও গাইড নিয়ে একটি উপদল গঠিত হয়। উপদল কার্যক্রম পরিচালনা, উপদল পতাকা বহন ও উপদল সদস্যদের বিভিন্ন কাজে সাহায্যের জন্য প্রত্যেক উপদল থেকে দক্ষ, অভিজ্ঞ ও নেতৃত্বদানে সক্ষম স্কাউট/ গাইডকে নিয়ম মোতাবেক উপদল নেতা নিয়োগ করা হয়। উপদলের অন্য সদস্যদের বিভিন্ন দায়িত্ব থাকে। প্রত্যেক উপদলের আলাদা নাম, চিহ্ন, পরিচয়ের ডাক এবং কার্যক্রম পরিচালনার স্থান থাকে। উপদলের বিভিন্ন কার্যাবলি পরিচালনার সুবিধার জন্য সবার নাম ঠিকানা এবং অন্য পরিচিতি মনে রাখতে হয়। মনে রাখার সুবিধার জন্য ডাইরি বা নোট বুকে সবার নাম ঠিকানা লিখে রাখতে হয়। আত্মনির্ভরশীল এবং নিজ পরিবার ও সমাজ সম্পর্কে দায়িত্বশীল হতে উপদল পদ্ধতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।