প্রশ্নোক্ত উক্তিটির মধ্যদিয়ে কবি পৃথিবীতে মানুষের চিরন্তন একাকিত্বের প্রসঙ্গ উত্থাপন করেছেন। আলোচ্য চরণটিতে ‘ছোটো খেত’ বলতে মানুষের কর্মজগৎকে বোঝানো হয়েছে। বস্তুত, মানুষকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত কাজ করে যেতে হয়; কাজ থেকে মানুষের নিষ্কৃতি নেই। আর এই কর্মক্ষেত্রে কর্মী ব্যক্তিমানুষ নিজেই। এক্ষেত্রে তার কোনো ভাগীদারও নেই। প্রশ্নোত্ত চরণটিতে ব্যক্তিমানুষের নিঃসঙ্গতার এই বিষয়টিই মূর্ত হয়ে উঠেছে।