‘মমতাদি’ গল্পে বাড়িতে কী নিয়ে কুটুম এসেছিল?

আপনার জন্য ডিগ্রী করাটা অবশ্যই ভালো সমাধান হবে ।

সংসারে দারিদ্র্যের কারণে মমতাদি লেখকের বাড়িতে কাজ নিয়েছিলো। মমতাদি একজন মর্যাদাসম্পন্ন ঘরের নারী। কিন্তু সংসারে প্রচণ্ড অভাবের কারণে তাকে পর্দা ঠেলে বাইরে আসতে হয়েছে। তার স্বামীর চার মাস ধরে চাকরি...

‘মমতাদি’ গল্পে মমতাদির গালে তিনটি আঙুলের দাগ দেখা যায়।

‘মমতাদি’ গল্পে ছোট ছেলেটি মমতাদির চুলে বেণী পাকাবার চেষ্টা করে।

মমতাদি জীবনময়ের গলির সাতাশ নম্বর বাড়িতে থাকেন।

মমতাদি ছোট ছেলেটিকে শোবার ঘরে নিয়ে গিয়ে টুলে বসাল।

‘মমতাদি’ গল্পে মমতাদির ঘরে মুড়ি ছাড়া খাওয়ার জিনিস কিছু নেই।

মমতাদি স্কুলপড়ুয়া ছেলেটিকে নিজ বাসায় নিয়ে গিয়ে যথাসামর্থ্য আপ্যায়ন করেন।

গোপাল যে দুধ খেত তার মধ্যে ভেজাল থাকার কারণে বুড়ি গোপালের জন্য এক ঘটি দুধ নিয়ে এসেছিল। বুড়ি লেখক তথা গোপালকে বড় বেশি ভালোবাসতো। তাই সে গোপালের খোঁজ খবর নিতে...

প্রাচীনকাল থেকে ভারতীয় উপমহাদেশ বিশেষ করে বাংলা অঞ্চল ছিল ধন সম্পদে পরিপূর্ণ। এ অঞ্চল ছিল স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্রাম। অর্থাৎ, মানুষের জীবনযাপনের জন্য যা কিছু প্রয়োজন সবই তখন গ্রামে পাওয়া যেত। তাছাড়া...