Md Iqbal Hossain

Md Iqbal Hossain

4 Views
Rated 5 / 5 based on 1 reviews

Md Iqbal Hossain

My name is Md Iqbal Hossain. I'm a student. I'm from Chittagong at Bo@lkhali

  • Male | Single | Islam

Chamber

Services

Work Experience

Skills

Language

Training

Education

Sir Ashutosh Govt College

  • Higher Secondary Certificate (HSC)
  • Humanities
  • 2017-2019
প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 87.22k বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 87.22k বার
2 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 3.30k বার
73 টি উত্তর দেখা হয়েছে 83.92k বার
20 টি ব্লগ | 5 টি মন্তব্য | 0 টি প্রিয়

Recent Q&A

ডিপ্রেশন এ ভুগছেন

*ডিপ্রেশন কি?

-ডিপ্রেশন হচ্ছে এমন এক মানসিক অসুখ যেটা আপনাকে ধীরেধীরে গ্রাস করে নেয়।

*ডিপ্রেশন কেনো হয়?

-অতিরিক্ত সমস্যা যেমন-ফ্যামিলি প্রবলেম,ব্যক্তিগত প্রবলেম,অসুস্থতা,প্রেমঘটিত সমস্যা,লেখাপড়া নিয়ে বিভিন্ন সমস্যা এরকম আরো অনেক সমস্যার জন্য আপনার মধ্যে ডিপ্রেশন জেকে বসতে পারে।

*কখন বুঝবেন আপনি ডিপ্রেশনে ভুগছেন?

-যখন আপনার চারপাশের সব কিছুর মধ্যে বিরক্তি অনুভব করবেন।যে কোনো কাজ থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে ইচ্ছে করবে এবং যখন সব সময় একা থাকতে চাইবেন তখন বুঝবেন আপনি ডিপ্রেশনে ভুগছেন।

*ডিপ্রেশন কখন হতে পারে?

-ডিপ্রেশনের একটা ভয়ানক সময় হচ্ছে ১৮-২৫ বছর পর্যন্ত।এ বয়সে আপনি অনায়াসে ভুলভাল সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন এবং যার ফলে আপনার মধ্যে ডিপ্রেশন দেখা দেয়।

*ডিপ্রেশন হলে কি করবেন?

-ডিপ্রেশন দূর করার প্রথম ধাপ হচ্ছে নিয়মিত নামাজ পড়া,কোরআন তিলাওয়াত করা।নিজেকে সবার মধ্যে রাখা।নিজের পছন্দের জিনিস গুলোকে প্রায়োরিটি দেয়া। পরিবারের সবার সাথে সময় কাটানো বিশেষ করে বাচ্চাদের সাথে।নিজের প্রিয় খাবার রান্না করা।সবচেয়ে সুন্দর আরেকটা ধাপ হচ্ছে বাগান করা।দিনের কিছুটা সময় আপনি আপনার ছোট্ট বাগানে কাটাতে পারেন।গাছের সজীবতা আপনার মন এবং মস্তিষ্কে কিছুটা হলেও রিফ্রেশ আনবে।

*কখন বুঝবেন আপনি ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে পেরেছেন?

-যখন নিজেকে একা অনুভব হবে না।নিজের সব সমস্যা যখন অনায়াসে সবার সাথে শেয়ার করতে পারবেন।যখন আপনি যেকোনো কাজ উপভোগ করবেন এবং নিজের সমস্যা গুলো কাটিয়ে আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসবেন তখন বুঝবেন আপনি ডিপ্রেশন মুক্ত হয়েছেন।


0 likes | 1691 views

পৃথিবী যদি আরো জোরে ঘুরতো!!

পৃথিবীটা যদি আরও বেশি জোরে ঘুরতো…

 

আমরা আজ ঘরে বসে বসে টেলিভিশন দেখছি কিংবা চেয়ারে বসে বসে এইচ জি ওয়েলস এর সায়েন্স ফিকশন পড়ছি । এই বসে থাকার সময় আমরা কি স্থির আছি ? না। আমরা তো আদৌ স্থির নই ! কখনোই আমরা স্থির থাকি না ।

 

পৃথিবীটা ঘুরছে সূর্যের চারপাশে । পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় এক লক্ষ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে । সেই হিসেবে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় সাতাশ হাজার কিলোমিটার পথ যায় । পৃথিবী চলছে এই বিপুল বেগে আর আমরাও আছি পৃথিবীতে । তাই আমরাও প্রতি ঘণ্টায় লক্ষ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিচ্ছি । স্থির নই কেহই । এখন এখানে কথা জাগে পৃথিবী তো সূর্যের চারপাশে ছুটছে বৃত্তাকারে । সাথে সাথে পৃথিবী নিজের অক্ষেও ঘুরছে প্রতিনিয়ত । যদি আমরা ছুটেই চলি তবে তো কৌণিক গতিবেগের কারণে আমরা বাইরের দিকে ছিটকে পড়তাম । হারিয়ে যেতাম অনন্ত মহাশূন্যে । তারপরও যাই না কেন ? এই না যাবার কারণ হল অভিকর্ষ ।

 

অভিকর্ষ বল প্রতিনিয়ত আমাদের উপর প্রযুক্ত হচ্ছে । পৃথিবী তার অভিকর্ষ বল দিয়ে আমাদের টেনে রাখছে মাটির সাথে । পৃথিবীর অভিকর্ষ বল আর ঘূর্ণন বলে কাটাকাটি হয়ে যায় পরস্পর । তাতেই আমরা হাড়িয়ে যাই না মহাশূন্যে । অভিকর্ষ বল কতটাই না দরকারি আমাদের জন্য ।

 

আমরা আরেকটা জিনিস দেখতে পারি ,- পৃথিবীর এই ঘূর্ণন যদি ৫০ গুন বাড়িয়ে দেয়া যেত তবে দেখা যেত মানুষ সহ অন্য কোনো কিছুই মাটিতে আর থাকতে পারছে না । তখন এই ৫০ গুন বিপুল ঘূর্ণন বেগের সাথে অভিকর্ষ বল কাটাকাটি করে কুলিয়ে ওঠতে পারতো না । পৃথিবী পৃষ্ঠে থাকার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ বল না থাকায় হাড়িয়ে যেত শূন্যে।

 

আবার অভিকর্ষও যদি বেড়ে যেত কয়েক গুন তবেও দেখা যেত হরেক ঝামেলা । যদি অভিকর্ষ দুই গুন বেড়ে যায় তবে প্রত্যেকটা মানুষের ওজন হয়ে যাবে তার ওজনের দ্বিগুণ ।

 

সহজ কথায় প্রত্যেককে তার নিজের ওজনের সমান ওজন বয়ে চলতে হবে সবসময় । যদি বেড়ে ১০ গুন হয়ে যেত তবে মানুষ নিজের ওজনে নিজেই মারা যেত । ঠিক এই কারণটার জন্যই মানুষ অন্য কোনো গ্রহে বসবাসের কথা চিন্তা করলে পৃথিবী সদৃশ গ্রহের কথা মাথায় রাখে সবার আগে ।

 

বিশাল বড় কোনো গ্রহে গেলে তার নিজস্ব অভিকর্ষও হবে বিশাল । এই বিশাল অভিকর্ষে মানুষ চেঁচে থাকতেই হবে দায় ।

 

আমাদের কতই না ভাগ্য আমরা একসাথে এই উপযুক্ত জায়গাটা পেলাম । যেখানে ঘূর্ণনও বেশি না, আবার অভিকর্ষও বেশি না । সবকিছুই যেন একদম মাপে মাপে । দারুণ ভাগ্যবানই বলতে হবে আমাদের।

0 likes | 1684 views

কাঠালের উপকারিতা?

একটি ফল। এই ফলটি আবার আমাদের জাতীয় ফল। এই ফলের অনেক উপকারিতা রয়েছে। যা শুনলে হয়তো আপনি  চমকে যাবেন!

কাঁঠাল এর ২০টি উপকারিতা
১/ কাঁঠালে বিদ্যমান ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস- আলসার, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ এবং বার্ধক্য প্রতিরোধে সক্ষম।

২/ কাঁঠাল পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস। ১০০ গ্রাম কাঁঠালে পটাশিয়ামের পরিমাণ ৩০৩ মিলিগ্রাম। যারা পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এ জন্যে কাঁঠালে উচ্চ রক্ত চাপের উপশম হয়।

৩/ কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ নিতান্ত কম। এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির আশংকা কম।

৪/  কাঁঠালে প্রচুর ভিটামিন এ আছে, যা রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে।

৫/  কাঁঠালের অন্যতম) উপযোগিতা হল ভিটামিন সি। প্রাকৃতিকভাবে মানবদেহে ভিটামিন “সি” তৈরি হয় না। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে ভিটামিন “সি”।

৬/  কাঁঠালে আছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের
দেহকে ক্ষতিকর ফ্রির‌্যাডিকেলস থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও আমাদেরকে সর্দি-কাশি রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

৭/  টেনশন এবং নার্ভাসনেস কমাতে কাঁঠাল বেশ কার্যকরী।

৮/ বদহজম রোধ করে কাঁঠাল।

৯/  কাঁঠাল গাছের শেকড় হাঁপানী উপশম করে। শেকড় সেদ্ধ করলে যে উৎকৃষ্ট পুষ্টি উপাদান নিষ্কাশিত হয় তা হাঁপানীর প্রকোম নিয়ন্ত্রণে সক্ষম।

১০/  চর্মরোগের সমস্যা সমাধানেও কাঁঠালের শেকড় কার্যকরী। জ্বর এবং ডায়রিয়া নিরাময় করে কাঁঠালের শেকড়।

১১/ কাঁঠালে আছে বিপুল পরিমাণে খনিজ উপাদান ম্যাঙ্গানিজ যা রক্তে শর্করা বা চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

১২/ কাঁঠালে বিদ্যমান ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়ামের মত হাড়ের গঠন ও হাড় শক্তিশালী করণে ভূমিকা পালন করে।

১৩/ কাঁঠালে আছে ভিটামিন বি৬ যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

১৪/ কাঁঠালে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম কেবল হাড়ের জন্য উপকারী নয় রক্ত সংকোচন প্রক্রিয়া সমাধানেও ভূমিকা রাখে।

১৫/ ছয় মাস বয়সের পর থেকে মায়ের দুধের পাশাপাশি শিশুকে কাঁঠালের রস খাওয়ালে শিশুর ক্ষুধা নিবারণ হয়। অন্যদিকে তার প্রয়োজনীয় ভিটামিনের অভাব পূরণ হয়।

১৬/ চিকিৎৎসা শাস্ত্র মতে প্রতিদিন ২০০ গ্রাম তাজা পাকা কাঁঠাল খেলে গর্ভবতী মহিলা ও তার গর্ভধারণকৃত শিশুর সব ধরনের পুষ্টির অভাব দূর হয়।

১৭/ গর্ভবতী মহিলারা কাঁঠাল খেলে তার স্বাস্থ্য স্বাভাবিক থাকে এবং গর্ভস্থসন্তানের বৃদ্ধি স্বাভাবিক হয়।

১৮/ দুগ্ধদানকারী মা তাজা পাকা কাঁঠাল খেলে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।

১৯/ এই ফল আঁশালো বিধায় কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর করে।

২০/ কাঁঠালে রয়েছে খনিজ উপাদান আয়রন যা দেহের রক্তাল্পতা দূর করে।

ভাল লাগলে অবশ্যই শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিবেন আর ছোট্ট একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

0 likes | 1671 views

ভালোকাপ্টার

বর্তমানে আমরা যে হেলকাপ্টার গুলো উড়তে দেখি এটি তার থেকে একেবারে আলাদা। আর তাইতো এর নামও দেয়া হয়েছে “ভলোকাপ্টার” সম্পূর্ণ ইলেক্ট্রিক মোটর দ্বারা চালিত ভলোকাপ্টার আবিষ্কার করেছে জার্মানির বিজ্ঞানীরা।

 

ভলোকাপ্টারে ব্যবহার করা হয়েছে সর্বমোট ১৮টি পাখা। অনেকটা হেলিকাপ্টারের কনসেপ্ট থেকে তৈরি হলেও দেখতে কিন্তু অনেকটাই আলাদা। প্রথমে যখন তৈরি করা হয় তখন এটি কোন প্যাসেঞ্জার বহন করতে পারতো না। পরে ২০১৩ সালের শেষের দিকে মোডিফাই করে নতুন যে মডেলটি আনা হয়েছে সেটিতে ২ জন প্যাসেঞ্জার বহন করা যায়। এবং অবাক করা ব্যপার হল একটি মোটামুটি যে কেউ’ই চালাতে পারবে।

 

এটি একটি অসাধারণ ইকো-ফ্রেন্ডলি হেলিকাপ্টার যাকিনা ২ জন যাত্রী বহন করে সর্বচ্চ ১ ঘণ্টা আঁকাসে উড়তে পারবে (পরিক্ষিত) এবং এর সর্বচ্চ ঘতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার।

0 likes | 1755 views

অল্প বয়সে চুল পেকে যাচ্ছে?

অল্প বয়সে চুল পেকে যাচ্ছে। আমার বয়স 18।

0 likes | 2920 views

কেউ কি বলতে পারবেন এরকম ছবি দিয়ে গান কিভাবে তৈরি করে?

 নিচের লিঙ্ক থেকে ভিডিওটি দেখে বলুন কিভাবে এরকম ছবি দিয়ে গান তৈরি করে সফটওয়ারটির নাম কি বলতে পারবেন কোন সফটওয়্যার দিয়ে পিকচার দিয়ে মিউজিক ভিডিও তৈরি করা যায়

https://www.facebook.com/100050017086995/posts/133772391633330/

1 likes | 2637 views

নাকের মাংস বেড়েছে এখন কি ঔষধ খাবো?

0 likes | 2870 views

নকিয়া ২১৫ বিস্তারিত জানতে চাই ,, এই ফোন কি সেম্বিয়ান নাকি জাভা?

নকিয়া ২১৫ বিস্তারিত জানতে চাই ,, এই ফোন কি সেম্বিয়ান নাকি জাভা

0 likes | 2817 views

ইন্টারে মানবিক শাখা নিলে কি কি সুবিধা আছে?

ইন্টারে মানবিক শাখা নিলে কি কি সুবিধা আছে। 

0 likes | 3139 views

আমার ত্বক অত্যন্ত শুষ্ক এবং খসখসে এজন্য আমি কি করতে পারি?


আমি একজন ছেলে। আমার বয়স ২১ বছর। আমার ত্বক অত্যন্ত শুষ্ক এবং খসখসে।  শীত কালে শরীর ফেটে যায়। আর সারা বছর শুষ্ক ও খসখসেই থাকে। এজন্য আমি সবসময় গ্লিসারিন ব্যাবহার করি। গ্রিসারিন যতহ্মন ব্যাবহার করি ততহ্মন মুটামুটি ভালো থাকে কিন্তু যখন ধুয়ে ফেলি তখন আবার আগের মতই শুষ্ক হয়ে যাই। এই সমস্যা আমার ছোট বেলা থেকেই। এজন্য আমি কি করতে পারি।?

0 likes | 2652 views